BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Monday, May 20, 2013

লাভের ইঙ্গিত বামেদের, তৃণমূলের রক্ষক জোটই!The importance of bedfellows Cong loss not BJP’s full gain

http://www.telegraphindia.com/1130521/jsp/frontpage/story_16921025.jsp#.UZsZiKKnwnU

জনমত সমীক্ষা
সিঙ্গুরের ৪০০ একর
জমি ফেরত দেওয়া কি
আদৌ সম্ভব?

• হ্যাঁ ৩২ %
• না ৪৭%
• জানি না ২১%
২০১২ সালে হলদিয়া ছেড়েছিল বার্থ
অপারেটর এবিজি। কেন?

 শুভেন্দু অধিকারীর মদতে প্রতিযোগী
রিপ্লে তাদের তাড়িয়েছে ২২%

 পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ক্ষমতা ছিল না এবিজি-র ২৯%
 শিল্পের অবস্থা নিয়ে মাথা ঘামায় না রাজ্য ১১%
 জানি না ৩৮%
গার্ডেনরিচ, ধাপা, প্রেসিডেন্সি পুলিশ কি তৃণমূলিদের ধরতে দেরি করেছে?
• হ্যাঁ ৩২ %
• না ৩৭%
• জানি না ৩১%

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কি সমালোচনা
শুনলেই অসহিষ্ণু হয়ে পড়েন?

• হ্যাঁ ৩৩% • না ৩৪%
• জানি না ৩৩%

সারদার মতো কেলেঙ্কারির পিছনে কারণ কী?

• রাজনীতিক ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের মদত ৫০%
• উপযুক্ত আইন না থাকা ৩৮%
• জানি না ১২%

রাজ্যে বেআইনি আর্থিক লেনদেন বাড়ার জন্য কে দায়ী?

• কংগ্রেস ৯%  বাম ১৯%
• তৃণমূল ২২%  সব দলই ৩৩%
• জানি না ১৭%
সারদা মামলায় অভিযুক্ত দুই তৃণমূল সাংসদ।
শাসক দলের আরও নেতা কি জড়িত থাকতে পারেন?

• কেবল দুই সাংসদই জড়িত ২১%
 আরও নেতা জড়িত থাকতে পারেন ৪৭%
• জানি না ৩২%
পঞ্চায়েত ভোটে দেরির জন্য দায়ী কে?
• পশ্চিমবঙ্গ সরকার ৪৩%
• নির্বাচন কমিশন ৩৭%
• জানি না ২০%
মোট উত্তরদাতার সংখ্যা ৩,৭৬২ 
*হিসেব শতাংশে

http://www.anandabazar.com/21raj1-chart.html

The importance of bedfellows 
Cong loss not BJP's full gain

New Delhi, May 20: The mood of the nation has decisively turned against the UPA and although the main beneficiary will be the BJP-led NDA, parties not allied with either will gain a large chunk of the seats if the general election is held now, according to an opinion poll.

The survey carried out by The Nielsen Company for ABP News, the television channel owned by the publishers of The Telegraph, predicts a sharp fall in the UPA's overall tally to 136 seats and a surge by the NDA to 206.

Parties not part of the two combinations will get as many as 167 seats, according to the opinion poll conducted among 33,408 respondents in 152 Lok Sabha seats and 302 Assembly segments. UPA II enters its fifth year this week.

If the trends thrown up by the survey hold till the country goes to the polls, the ability to win over fence-sitters or neutrals could emerge as the make-or-break factor.

In the previous Lok Sabha polls in 2009, the Congress alone had won 206 seats while the BJP was restricted to 116. The survey suggests a seven per cent dip in the Congress share but the BJP is shown as gaining only 1 per cent of the slice.

Only 69 per cent of those who voted for the Congress in the 2009 Lok Sabha elections are standing by the party while 31 per cent have moved away. Of these disillusioned voters, only 12 per cent are going to the BJP, indicating that the regional forces will gain from the Congress's plight.

In spite of a perception that Prime Minister Manmohan Singh's image had been battered, 37 per cent respondents felt his performance was good or very good. This indicates that the source of the UPA's agony need not be Manmohan, who has been described by the BJP as the weakest ever Prime Minister.

But Manmohan falls just behind Narendra Modi in terms of overall popularity. Asked to choose the best leader in the country, 17 per cent opted for Modi while 16 per cent picked Manmohan.

Modi was at number four in the last survey conducted by Nielsen, around a year ago, while Manmohan ranked first followed by Rahul Gandhi and Sonia Gandhi. Rahul's scores have now dipped from 19 per cent to 13 per cent and Sonia's from 14 per cent to 9 per cent.

Delhi epitomises the Congress's decline. The party, which swept all the seven Lok Sabha seats in 2009, is predicted to win only two with five going to the BJP. The Congress was hoping anti-incumbency against the three-term Sheila Dikshit government would be neutralised by the division of votes between the BJP and Arvind Kejriwal's Aam Aadmi Party, but the survey is not reflecting that possibility.

In Bihar, the survey delivers an alarming message to Nitish Kumar, suggesting that the Congress-RJD combine would win 23 out of the 40 seats if the JD(U) broke its alliance with the BJP. In that case, the BJP will get only six seats and the JD(U) nine. But if the BJP's alliance with the JD(U) survives, the combine can win 34 of the 40 seats, according to the survey.

In Maharashtra, the survey gives an edge to the BJP and the Shiv Sena even if they contest separately.

In Uttar Pradesh, a leap is predicted for the BJP — 23 from 10 in 2009, while the Congress slumps to six from 21.


লাভের ইঙ্গিত বামেদের, তৃণমূলের রক্ষক জোটই
ই মুহূর্তে রাজ্যে লোকসভা নির্বাচন হলে শক্তি বাড়বে বামফ্রন্টের। তা সে কংগ্রেস-তৃণমূল জোট থাক বা না-থাক। জোট না-করলে আরও শক্তিক্ষয় হবে তৃণমূলের। লাভবান হবে কংগ্রেস। 
সারা দেশেই এখন লোকসভা ভোট হলে কী হতে পারে, তার একটি ছবি তুলে ধরার চেষ্টা করেছে এবিপি আনন্দ এবং এ সি নিয়েলসেনের যৌথ জনমত সমীক্ষা। সেই সমীক্ষা সত্যি হলে এক দিকে যেমন কিঞ্চিৎ স্বস্তি পেতে পারেন বামেরা, তেমনি কপালের ভাঁজ গভীর হতে পারে শাসক তৃণমূলের। বামেদের স্বস্তির কারণ, তাদের আসন সংখ্যা ২০০৯-এর লোকসভা ভোটের তুলনায় ভাল হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে সমীক্ষা। গত ভোটে রাজ্যে বামেরা পেয়েছিল ১৫টি আসন। কংগ্রেস এবং তৃণমূল আলাদা আলাদা লড়লে বামেরা ১৮টি আসন পেতে পারে। আর জোট হলে পেতে পারে ১৭টি আসন।
কংগ্রেসের হাত ছাড়লে তৃণমূলের জনসমর্থনের ভিতে যে ক্ষয় ধরতে পারে, বিধানসভার সাম্প্রতিক উপনির্বাচনেই তার প্রমাণ মিলেছে। শতাংশের হিসেবে ভোটের হার কমলেও নলহাটি আসনটি ছিনিয়ে নিয়েছে বামেরা। গোটা রাজ্যের নিরিখেই যে এই প্রবণতা সত্যি, তারই ইঙ্গিত দিচ্ছে এবিপি আনন্দ-এ সি নিয়েলসেনের জনমত সমীক্ষা। সমীক্ষা বলছে, জোটহীন অবস্থায় ভোট হলে তৃণমূল ১৪টি এবং কংগ্রেস ৯টি আসন পেতে পারে। ২০০৯ সালে যে সংখ্যাটা ছিল যথাক্রমে ১৯ ও ৬। 
আর যদি জোট হয়, তা হলে পরিস্থিতি অনেকটাই সামলে নিতে পারবে রাজ্যের শাসক দল। সে ক্ষেত্রে জোটের মোট আসন সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪। ২০০৯-এর তুলনায় একটি 
কম। জোটের মধ্যে তৃণমূল এবং কংগ্রেস আলাদা করে কত আসন পেতে পারে, তা অবশ্য স্পষ্ট করে বলা নেই সমীক্ষায়। 
এটা ঠিক যে, জনমত সমীক্ষার ফলাফল সব সময় মেলে না। অতীত অভিজ্ঞতাই তার সাক্ষী। কিন্তু আবার এটাও ঠিক যে, ভোটারদের মানসিকতার আন্দাজ পেতে এই জাতীয় সমীক্ষার একটা গুরুত্ব এবং গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। গত ১ থেকে ১০ মে-র মধ্যে রাজ্যের ১৭টি লোকসভা কেন্দ্রে ৩৭৬২ জন ভোটারের উপরে সমীক্ষা চালিয়েছে এবিপি আনন্দ এ সি নিয়েলসেন। 
সেই সমীক্ষার ফলাফল গাণিতিক পদ্ধতিতে আরোপ করা হয়েছে গোটা রাজ্যের উপরে। জানা গিয়েছে ৪২টি আসনের প্রবণতা। 
তৃণমূল নেতৃত্ব অবশ্য এই সমীক্ষাকে কোনও গুরুত্ব দিতেই নারাজ। শাসক দলের এক শীর্ষ নেতার ব্যাখ্যায়, "রাজ্যের রাজনৈতিক বাস্তবতার কোনও প্রতিফলন এই সমীক্ষায় নেই। একে প্রলাপ ছাড়া আর কিছু বলা যায় না!" সিপিএম নেতৃত্বও তাঁদের স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে সমীক্ষার ফলে উচ্ছ্বাস বা বিরাগ, কোনওটাই দেখাননি। কংগ্রেসের তরফেও বলা হয়েছে, সমীক্ষা মিলেছে এবং মেলেনি, দু'রকমেরই অনেক নজির আছে। তাই এর ভিত্তিতে কোনও কিছু চূড়ান্ত বলে ধরে নেওয়া যায় না। 
যদিও নির্বাচনী বিশ্লেষকদের কারও কারও মতে, এত মানুষের মতামত নিয়ে এত বড় আকারের সমীক্ষা একেবারে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। এবং সেই সমীক্ষা থেকেই নির্দিষ্ট যে প্রবণতাটি উঠে আসছে, তা হল বামেদের সামান্য উন্নতি। তাঁদের মতে, ২০১১-য় পরিবর্তনের বিধানসভা ভোটে ২০০৯-এরও অনেক হিসাব উল্টে আরও বিপন্ন হয়েছিল বামেরা। পরবর্তী কালে নানা উপনির্বাচনেও তাদের পতন অব্যাহত থেকেছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এই সমীক্ষার ইঙ্গিত বামেদের পক্ষে আশাপ্রদ। একই ভাবে, বিরোধী দল হিসেবে আলাদা লড়লে কংগ্রেসেরও ফায়দা তোলার সুযোগ থাকছে। উল্টো দিকে, একা লড়লে তৃণমূলের ক্ষতির আশঙ্কা সব চেয়ে বেশি। 
তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার সম্পর্কে দু'বছরের মাথায় মানুষ কী ভাবছেন, সেই মনোভাবের আঁচ পাওয়ারও চেষ্টা হয়েছে সমীক্ষায় করা কিছু প্রশ্নে। তাতে স্পষ্টই দেখা যাচ্ছে, সারদা কাণ্ড জনমনে তৃণমূল সম্পর্কে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। প্রশ্ন ছিল, দু'জন তৃণমূল সাংসদ বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থায় মদত দিয়েছেন বলে শোনা যাচ্ছে। আরও বেশি তৃণমূল নেতা কি এতে জড়িত থাকতে পারেন? উত্তরদাতাদের ৪৭%-ই বলেছেন, 'হ্যাঁ'। কোনও মতামত দেননি ৩২%। রাজ্যে এই ধরনের সংস্থার বাড়বাড়ন্তের কারণ কী? রাজনৈতিক নেতা এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের জড়িত থাকাকে দায়ী করেছেন ৫০% উত্তরদাতাই। রাজ্যে উপযুক্ত আইনের অভাবকে দায়ী করেছেন ৩৮%। আবার পঞ্চায়েত ভোটে বিলম্বের জন্য তৃণমূল সরকারকে দায়ী করেছেন উত্তরদাতাদের ৪৩%। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দিকে আঙুল তুলেছেন ৩৭% এবং মতামত দেননি ২০%। 
ক্ষমতায় এসেই মমতা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, সিঙ্গুরে টাটার কারখানার জন্য অধিগৃহীত জমি ফেরত দেওয়ার। দু'বছরেও তা হয়নি। আদৌ কি জমি ফেরত সম্ভব? 'না' বলছেন ৪৭%। সময় লাগলেও জমি ফেরানো যাবে বলে মনে করছেন ৩২%। কিছু বলতে পারছেন না ২১%। হলদিয়া থেকে এবিজি বিতাড়নের পিছনে রাজ্যের উদাসীনতাকে দায়ী করেছেন ১১%। প্রেসিডেন্সি, গার্ডেনরিচ, ধাপা-কাণ্ডের প্রেক্ষিতে কি বলা যায় যে, শাসক দল জড়িত থাকলে পুলিশ ধীরে চলে আর বিরোধীদের দিকে অভিযোগ থাকলে ঠিক উল্টো হয়? সরকারকে স্বস্তি দিয়ে পুলিশের নিরপেক্ষতার কথা বলেছেন ৩৭%। ৩২%-এর অভিযোগ, পুলিশ তৃণমূলের প্রতি পক্ষপাতিত্ব দেখিয়ে থাকে। মতামতে বিরত ৩১%। মমতা কি নাগরিকদের সমালোচনার প্রতিও অসহিষ্ণু? জবাবে হ্যাঁ আর না তুল্যমূল্য, ৩৩% ও ৩৪%! মত দানে বিরত ৩৩%!

জনমত সমীক্ষা
http://www.anandabazar.com/21raj1.html

No comments:

LinkWithin

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...