BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Thursday, February 4, 2016

পোড়া মুখ,তাতে কি, ঢাকো মুখ লজ্জায়! কামদুনির তিনের পর নদিয়ায় এগারো জনের ফাঁসি,শাসকের রক্তচক্ষুর অন্তরালে নারী শিকার অবাধ! কেউটে সাপের দাঁত তুললেই নাকি সে ঢ্যামনা! এ ত দ্যাকতাছি ঢ্যামনারা রীতিমত ফণা ক্যালাইতেছে এবং ইহাই সন্ত্রাস! মুক্তি নাই মাগো!বুদ্ধম্ শরণং গচ্ছামি! পলাশ বিশ্বাস

পোড়া মুখ,তাতে কি, ঢাকো মুখ লজ্জায়!

কামদুনির তিনের পর নদিয়ায় এগারো জনের ফাঁসি,শাসকের রক্তচক্ষুর অন্তরালে নারী শিকার অবাধ!


কেউটে সাপের দাঁত তুললেই নাকি সে ঢ্যামনা!

এ ত দ্যাকতাছি ঢ্যামনারা রীতিমত ফণা ক্যালাইতেছে এবং ইহাই সন্ত্রাস!


মুক্তি নাই মাগো!বুদ্ধম্ শরণং গচ্ছামি!


পলাশ বিশ্বাস

যাহাদের ফাঁসির রায় হইলঃ



দুনিয়া জোড়া সুখ্যাতি নারী ও শিশু পাচার বাংলার শিল্পোয়ন্নয়ন।সোনাগাছির সীমা রেখা মুছে গ্যাছে বহুদিন।পিযালিদের গন্তব্য ওভবিতব্য জানা কথা।বঙ্গভূমি আজকাল ধর্ষণভূমি।রাজনীতি কামদুনি হইতে কাকদ্বীপ।


সেই কামদুনির তিনের পর নদিয়ায় এগারো জনের ফাঁসি,শাসকের রক্তচক্ষুর অন্তরালে নারী শিকার অবাধ!


পোড়া মুখ,তাতে কি ঢাকো মুখ লজ্জায়!

কোন্ মগের মুল্লুকে বাস করি আমরা যেখানে নারী নির্যাতন মনুষত্বের আজব নিদর্শন!


আদালতে রায়ে যাহাদের ফাঁসির দড়িতে ঝোলার কথা,তাহাদের মধ্যে কামদুনিক কুশিলবেরা ভারত বিখ্যাত শাসকের পেশীশক্তি ত লন্কেশ্বরও সেই শাসকের মুখ!


এই পরিবর্তনের জন্যআমরা পথে হেঁটেছিলাম এবং সেই পরিবর্তনের পর হাঁটাটাই ,শ্বাস নিঃশ্বাস নিয়ে নাগরক হয়ে বেঁচে তাকাটাই সন্ত্রাস!সকল দেশের রানী যেযে আমার জন্মভূমি-এই ধর্ষণভূমি!


নিম্ন আদালতের রায়উচ্চতর আদালতে নাকচ হইলেও হইতে পারে,বিলম্বিত ন্যায় কতটাঙইল কি হইল না,তাহা ভুক্তভোগীদেরই যন্ত্রনা!


লজ্জা,প্রতিবাদীরা এখনো মাওবাদী এবং অপরাধীরা রাজনীতির কুশি লব,তাহাদেরই মতে জনাদেশ, গণতন্ত্র, তাহাদেরই অনুমতিতে বেঁচে বর্তে থাকা এবং শাসকের রক্তচক্ষুরমর্যাদা রাখিতে উচ্চ বাচ্য না করিলেই সেলিব্রিটি,আইকন,ভূষণ!


লজ্জা,কামদুনি রায়ের পর প্রতিবাদী মডতার পরিজনদের শাসানি,ঔ মেযের মতই হাল!


তাহারা স্বমহিমায় ফিরিয়াও আসিতে পারেন,এবং তাহার চাইতেও আতন্ক বেকসুর খালাসও হইছেন মাথারা!



কান ধরিলেই মাথা যে আসিবেই,ইহা বাস্তব সত্য হইলেও হইতে পারে,পাটি গণিতও হওনের সম্ভাবনা কম নাই,কিন্তু সিবিআই প্রমাণ করিয়াছে শাসকের কান টানিলে মাথা আসিতেই পারে না!


না আসুক চিটফান্ডে যে আহাম্মকরা টাকা ঢালিয়া আত্মধ্বংসের পথে হাঁটিলেন,সন্চিতা থাকে শারদা,রোজভ্যালি তাহাদের নিয়মিত উচিত শিক্ষাই দিয়াছে!মুদিখানার হিসাব কয়জন রাখেন!


চতুর্দিকে টাকা উড়তাছে পিপিপি শিল্পোন্নয়নে বনভাসি মানুষর লাগিয়া,চিটফান্ডে যদি বেহিসাব কষ্টের ধন কেষ্টোর ভোগে লাগে তলে দোষ কোথায় মশাই-এ ত ব্যাস রসের কথাই!


পাতাভর্তি জাপানি তেল ও আদিগন্ত সোনাগাছি পরিবেশে ধর্ষণ পৌরুষের উত্কর্ষ,মোদ্দা কথা হইল কে কখানি খাট ভাঙতে পারিল বা পারিল না!


তা সেই সব কৃতি বাঙালিদের বাঁচািতে না পারা ,সে ত রীতিমত শাসকের লজ্জা,যেহেতু আম বাহালি তো লজ্জা শরমের মাথা খাইয়া বেহেস্তে,জিয়ন্তে স্বর্গবাস!


এত কইরাও শেষ রক্ষা হইল না-কি লজ্জা!


মানুষ রাস্তায় নামলে,গ্রামান্চলে যাহাি হোক না,অন্ততঃ কোলকাতা মহানগরীর উুন্মুক্ত রাজপথে ক্যালানি খাইব না কিম্বা নন্দীগ্রাম কি মরিচঝাঁপি হইবনা,বিজন সেতুতে ত ছেলেধরাদের মেরে শিক্ষা দেওয়া হইয়াছিল,তা সত্বেও শিশু নারী পাচারে বাংলাে এখন এক নম্বার-কামদুনি থেকে কাকদ্বীপ পদযাত্রায় কি হইব,বাংলায় নারী কোথায় সুরক্ষিত,সেই বঙ্গভূমি খুঁজিয়া বোঝো!


আগে কেস্সা বলকে ছিল যাত্রা পালা,থেটার,সিনেমা- রামযাত্রা ও কৃষ্ণযাত্রার পালাগান কবে বন্ধ হইল রগড়ের গাজনের মত,থেটার গেল,সিনেমাও যায় যায়-বাংলার সংস্কৃতি মেধা পরিচিতি বিতর্ক বিবেচনা রকবাজি সবকিছুই এক্ষুনে লাইভ!


সব খবরই ব্রেকিং,তা সত্বেও কামদুনির কাসুন্দি কেন ঘাঁটতে হয় বারম্বার!বাসী শিরোনাম বারম্বার রকেট বা জাপানি বিজ্ঞাপনের আগু পিছু ফিরিয়া আসে,আসে ত কোনো গন্ডগোল নেই কেবিলের বা ডিশএন্টিনার-ঐ সমস্ত খবরই রাজনীতি!


ঐ সমস্ত খবরই সন্ত্রাস এবং কি মজা উহাই বাণিজ্য,মনেরন্জন এবং বিনোদন!


চোখের মাথা খাইয়া রাউন্ড দি ক্লক খবর গিলতাছে পাবলিক!

চোখের মাথা খাইয়া রাউন্ড দি ক্লক খবর পড়তাচে পাব্লিক!



তারপর ঢোড়া সাপের মত ফিসফাস আড়ালে আবডালে দুটি চারটি শাকাহারি মন্তব্য!


প্রকাশ্যে হালার পো হালা কিম্বা ছেরেঙ্গডা বাইঙ্গা দিমু- আস্ফালন বা মারলি তে মারলি ধাক্কা মারলি গোছেরর প্রতিক্রিয়াও নাই!জাপানি ইমপ্যাক্ট নিঃসন্দেহ!

সন্ত্রাস,পাদিলেই পোঁ কাইটবে কি মুন্ডুটাই হাপিস হইব,কে জানে বাবা!পাদনেরও স্পন্সার আছে!


শিরদাঁড়া আছে কি নাই,থাকলেও সুতুলি হইল কিনা,কেতাদুরুস্ত বাঙালি দর্শনে কার বাপের সাধ্যি যে বোঝে,মায়েরা বোনেরা রাস্তায় বেরোলেি কি হয না হয়-- কে কবে কোনখানে গুম খুন হইব,এই আশল্কাতেই দিনযাপন!


অতএব জনগণের মুখে কুলুপ,পরাণ ফাযলেই মুখফাটতে মানা-ামারা সবাই রামগরুড়ের ছানা- কি লজ্জা!


ইহার নামই সন্ত্রাস!বাঁশ!


যিনি বাঁশ দিতাছেন তিনিই আবার শাসক!

তাহার খয়রাতি,পুরস্কার তিরস্কারে দিনযাপন!


তাহার কবিতাই অভিব্যক্তি,এবং তাহার আঁকাই পুনশ্চ শিল্প!

আর কি চাই!


কেউটে সাপের দাঁত তুললেই নাকি সে ঢ্যামনা!


এ ত দ্যাকতাছি ঢ্যামনারা রীতিমত ফণা ক্যালাইতেছে এবং ইহাই সন্ত্রাস!মুক্তি নাই!বুদ্ধম্ শরণং গচ্ছামি!


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments:

LinkWithin

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...