BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Saturday, August 1, 2015

Forged currency influx across the borders!বিশাল অঙ্কের জালনোট বাজারে ।আইনের নানা ফাঁক-ফোকর দিয়ে তারা পার পেয়ে যাচ্ছে।

বিশাল অঙ্কের জালনোট বাজারে ।আইনের নানা ফাঁক-ফোকর দিয়ে তারা পার পেয়ে যাচ্ছে।
শাইখুল হাদিস আল্লামা আব্দুল কুদ্দুছ <sipahsalar.jamana@gmail.com>

ঈদের কেনাকাটা । প্রতারকরা নিচ্ছে অভিনব নানা কৌশল।  বেশ কজন জালনোট কারবারি চক্রের সদস্য জলনোটসহ পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে।  ঈদের বাজারকে টার্গেট করেই তারা মাঠে নেমেছে। আটককৃতদের কাছ থেকে তাদের যে বিশাল অঙ্কের জালনোট বাজারে ছাড়ার প্রচেষ্টার কথা জানা গেছে, তা খুবই উদ্বেগের। গত ১৩ জুন ২০১৫ ঈসায়ী, ইয়াওমুস সাব্ত বা শনিবার দিবাগত রাতে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানাধীন পশ্চিম কাফরুলের তালতলা এলাকা থেকে জাল টাকা তৈরি চক্রের ৬ সদস্যকে প্রেপ্তার করে পুলিশ। পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর তারা জানিয়েছে, পবিত্র ঈদ উপলক্ষে বাজারে ৬০ কোটি টাকার জালনোট ছাড়ার পরিকল্পনা করেছিল। এর আগে গত ৮ জুন ২০১৫ ঈসায়ী, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার দিবাগত রাতে রাজধানী মিরপুরের মধ্য-মনিপুর আদর্শ রোডের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে ৫০ লাখ টাকা মূল্যের জালনোটসহ এগুলো তৈরির চক্রের ৬ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ছাপা ও অর্ধছাপা বাংলাদেশী ১০০০/৫০০ টাকা মূল্যমানের জালনোট, টাকা তৈরির কাগজ, ১২টি ফ্রেম, রঙ, নিরাপত্তা সুতা, ৩টি ল্যাপটপ, ১টি ডেক্সটপ, ৩টি প্রিন্টার, ১০০০/৫০০ টাকা লেখা পানিছাপ দেয়া কাগজ ১২ বান্ডিল, ২টি কার্টার ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়। আটককৃতদের কাছ থেকে জানা যায় যে, অনেক পক্ষ জড়িত এই জাল টাকা তৈরি ও বিপণনের কাজে। একেক পক্ষ একেক ধরনের কাজে পারদর্শী। পুলিশের দাবি, জাল টাকা তৈরির কাজ করছে এমন ১৫টি সিন্ডিকেটকে এ পর্যন্ত চিহ্নিত করা হয়েছে।

নতুন টাকার মতোই দেখতে নোটগুলোকে জালনোট বলে শনাক্ত করা খুবই কঠিন। আমাদের দোকানপাটগুলোতে নকল টাকা শনাক্ত করার মেশিনের ব্যবহার খুবই কম। সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছে তো নেইই। আর ঈদের বাজারে তো বেশি ক্রেতার ভিড়বাট্টা ও তাড়া থাকে। ভালোমতো দেখে নেয়ার সুযোগ থাকে না। জালনোটের কারবারিরা তাই এ সময়টাকেই সুযোগ হিসেবে বেছে নেয়। ঈদের বাজারে পণ্য বিক্রির ব্যস্ততার সুযোগে জালনোট ব্যবসায়ীরা জাল টাকায় মূল্য পরিশোধ করে কেটে পড়ে। অনেক ক্রেতার হাতেও এই জালনোট চলে যায়। এতে স্বল্প আয়ের মানুষ ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বেশি বিপাকে পড়ে। 

যে পরিমাণ জালনোট উদ্ধার হয়েছে এবং যে পরিকল্পনার কথা জানা গেছে, তাতে ধারণা করা যায় ইতোমধ্যেই কয়েক কোটি টাকার সমমানের জালনোট বাজারে ছাড়ার জন্য বিভিন্ন হাতে ছড়ানো রয়েছে। গোয়েন্দা পুলিশ তৎপর রয়েছে, জালনোটের প্রতারক চক্র ধর পড়ছে, এটা স্বস্তির বিষয়। এর আগেও জালনোট তৈরি ও বিপণন চক্র পুলিশি অভিযানে কিছু ধরা পড়েছে। অভিযোগ রয়েছে, র‌্যাব-পুলিশের অভিযানে জালনোট ব্যবসায়ী সদস্যরা গ্রেপ্তার হলেও, মূল হোতারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। আর যারা আটক হচ্ছে তারাও সহজেই জামিন পেয়ে আবারো একই কাজে নিয়োজিত হচ্ছে। আবার জালনোট কারবারীদের সঙ্গে কিছু ব্যাংক কর্মকর্তার জড়িত থাকার খবর বিভিন্ন সময় পাওয়া গেলেও এ পর্যন্ত এদের কারো কোনো দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়েছে বলে জানা যায়নি। আইনের নানা ফাঁক-ফোকর দিয়ে তারা পার পেয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশব্যাপী জালনোট সরবরাহ ও বাজারজাতকরণে জড়িতদের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত বিভিন্ন থানায় ৫ হাজারেরও বেশি মামলা করা হয়েছে। কিন্তু তারপরেও জাল টাকার দুষ্ট ব্যবসায়ীরা সহজেই জামিন পেয়ে পুনরায় একই ব্যবসায় নিয়োজিত হচ্ছে।

প্রকাশিত খবরে জানা যায়, এ দুষ্টচক্ররা অত্যন্ত ভদ্রবেশী, স্মার্ট সেজে অভিজাত বিপণিগুলোতে গিয়ে ক্ষুদ্র কিন্তু দামি জিনিসের পরিবর্তে জাল টাকা দিয়ে দ্রুত চম্পট দেয়। এছাড়া গ্রামের অশিক্ষিত, নিরীহ মানুষকে তারা টার্গেট করে বেশি। এক্ষেত্রে তাদেরকে আসল টাকার বৈশিষ্ট্য ও চেনার উপায় সম্পর্কে ব্যাপক গণকর্মসূচি নেয়া যেতে পারে এবং পারস্পরিক লেনদেনে তা নির্ণয়ের অভ্যাসও জোরদারভাবে করা যেতে পারে। এভাবে সচেতনতার পাশাপাশি তা প্রয়োগের প্রেক্ষিতে জাল টাকার দুষ্ট চক্ররা কিছুটা হলেও নিষ্ক্রিয় হবে।

কিন্তু এ বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রতিকার পেতে হলে দরকার পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাদের মূল্যবোধের প্রতিফলন। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, "জাহান্নামে যদি কোনো ব্যবসা চলতো, তাহলে খোটা বা নষ্ট টাকার ব্যবসাই চলতো।" 

ছেঁড়াফাড়া নোটের মূল্যমানের পরিবর্তে কম মূল্যমানের নতুন নোট দেয়াই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পরিভাষায় খোটা বা নষ্ট টাকার ব্যবসা বলে উল্লিখিত এবং তা জাহান্নামীদের ব্যবসা বলে বর্ণিত। 

যদি তাই হয়, তাহলে জাল টাকা দিয়ে মানুষকে প্রতারিত করা ও ক্ষতিগ্রস্ত করা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে আরো কত বেশি খারাপ এবং জাহান্নামী আমল বিবেচিত হতে পারে- তবে খোটা বা নষ্ট টাকার ব্যবসায়ীরা খোটা বা নষ্ট টাকার পরিবর্তে কম মূল্য

মানের ভালো টাকা পরিবর্তনের পরিবর্তে নষ্ট টাকার সমপরিমাণ ভালো টাকা দিয়ে তার পারিশ্রমিক হিসেবে একটা কমিশন নিতে পারে। 
উল্লেখ্য, বাঞ্ছিত পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও পবিত্র ইলম উনাদের অভাবে অনেকেই হারামের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পড়ে এবং নেক ছোহবত উনার অভাবেই তারা কাঙ্খিত পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও পবিত্র ইলম উনাদের থেকে বঞ্চিত থাকে।

--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments:

LinkWithin

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...