BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Wednesday, July 27, 2011

Fwd: [Manusher Sangramer kotha addai uthuk] হিন্দী একাডেমি, না মার্চেন্ট একাডেমি?



---------- Forwarded message ----------
From: Sukumar Mitra <notification+kr4marbae4mn@facebookmail.com>
Date: 2011/7/26
Subject: [Manusher Sangramer kotha addai uthuk] হিন্দী একাডেমি, না মার্চেন্ট একাডেমি?
To: Manusher Sangramer kotha addai uthuk <200057440035198@groups.facebook.com>


হিন্দী একাডেমি, না মার্চেন্ট একাডেমি? সুকুমার মিত্র | জুলাই 25, 2011 15:15 রাজ্যে মা-মাটি-মানুষের সরকার ক্ষমতায় আসার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিজেরই অধীনের তথ্য-সংস্কৃতি দফতরের বিভিন্ন কমিটি ও অন্যান্য বহু কমিশন নতুন করে গঠিত হচেছ৷ পুনর্গঠিত হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ হিন্দী একাডেমিও৷ রাজ্য সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের এক বিজ্ঞপ্তিতে গঠিত 15 জনের কমিটিতে আছেন দুই জন সরকারি প্রতিনিধি৷ বাকি 13 জনের মধ্যে মাত্র দুই অধ্যাপক ও একজন সাংবাদিক৷ এই তিনজন কিন্তু হিন্দি সাহিত্যের লেখক, কবি বা গল্পকার নন়, সাংবাদিকতার সূত্রেই যতটুকু সংযোগ৷ বাকি সকলেই ব্যবসায়ী৷ রয়েছেন দু-জন বিধায়কও, যাদের পরিচয় দেওয়া হয়েছে 'সমাজসেবী' বলে৷ এতে ঠাঁই পেয়েছেন দীনেশ বাজাজ, সুলতান সিং- এর মতো তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক ও রাজকমল জহুরির মতো অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার৷   রাজ্য সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের সচিব নন্দিনী চক্রবর্তী এক আদেশনামায় ( নম্বর 1800 তথ্য তারিখ 29 জুন, 2011) ওই একাডেমি গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ কমিটিতে তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের যুগ্মসচিব ও অবরসচিব ছাড়া বাকি 13 জনকে মনোনীত সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে৷ একাডেমির সভাপতি করা হয়েছে একটি হিন্দি দৈনিকের মালিক বিবেক গুপ্তাকে৷ যুগ্মসচিব তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের থাকছেন সদস্য সচিব ও আহ্বায়ক হিসেবে৷   ব্যবসায়ী ও তথাকথিত সমাজসেবী এই পরিচয় দিয়ে গোটা হিন্দি একাডেমিকে মার্চেন্ট একাডেমিতে পরিণত করা হয়েছে বলে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন বিশিষ্ট হিন্দি সাহিত্যিক কৃষ্ণবিহারী মিশ্র৷ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, গুণী হিন্দি কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিকদের বাদ দিয়ে এই ধরনের একাডেমি হিন্দি সাহিত্যের উন্নতিতে কোনও কাজে আসবে না৷ মূর্তিদেবী পুরস্কারপ্রাপ্ত কৃষ্ণবিহারী মিশ্র ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত অলোকা সারোগি, হিন্দি অনুবাদ সাহিত্যের অগ্রণী ননী শূর, সুশীল গুপ্তা, প্রভাদেবী  খৈতান, দুর্দেবী দাগা, ডঃ কৃপাশঙ্কর চৌবে, ধ্রুবদেব মিশ্র কবি পাষাণ, ড. অমর নাথ, ডঃ জগদীশ্বর চর্তুবেদী, সনাতন কুমার পাণ্ডে, শম্ভুনাথ প্রমুখরা পাত্তাই পান নি নির্চকদের বিচারে৷ দীনেশ বাজাজ, সুলতান সিং- এর মতো তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক ও রাজকমল জহুরির মতো অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসারদের নিয়ে গঠিত হিন্দি একাডেমি রাজ্যের প্রায় দেড় কোটি হিন্দি ভাষাভাষী মানুষকে আহত করেছে বলে মনে করেন কৃষ্ণবিহারী৷
Sukumar Mitra 12:28pm Jul 26
হিন্দী একাডেমি, না মার্চেন্ট একাডেমি?
সুকুমার মিত্র | জুলাই 25, 2011 15:15
রাজ্যে মা-মাটি-মানুষের সরকার ক্ষমতায় আসার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিজেরই অধীনের তথ্য-সংস্কৃতি দফতরের বিভিন্ন কমিটি ও অন্যান্য বহু কমিশন নতুন করে গঠিত হচেছ৷ পুনর্গঠিত হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ হিন্দী একাডেমিও৷ রাজ্য সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের এক বিজ্ঞপ্তিতে গঠিত 15 জনের কমিটিতে আছেন দুই জন সরকারি প্রতিনিধি৷ বাকি 13 জনের মধ্যে মাত্র দুই অধ্যাপক ও একজন সাংবাদিক৷ এই তিনজন কিন্তু হিন্দি সাহিত্যের লেখক, কবি বা গল্পকার নন়, সাংবাদিকতার সূত্রেই যতটুকু সংযোগ৷ বাকি সকলেই ব্যবসায়ী৷ রয়েছেন দু-জন বিধায়কও, যাদের পরিচয় দেওয়া হয়েছে 'সমাজসেবী' বলে৷ এতে ঠাঁই পেয়েছেন দীনেশ বাজাজ, সুলতান সিং- এর মতো তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক ও রাজকমল জহুরির মতো অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার৷
রাজ্য সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের সচিব নন্দিনী চক্রবর্তী এক আদেশনামায় ( নম্বর 1800 তথ্য তারিখ 29 জুন, 2011) ওই একাডেমি গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ কমিটিতে তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের যুগ্মসচিব ও অবরসচিব ছাড়া বাকি 13 জনকে মনোনীত সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে৷ একাডেমির সভাপতি করা হয়েছে একটি হিন্দি দৈনিকের মালিক বিবেক গুপ্তাকে৷ যুগ্মসচিব তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের থাকছেন সদস্য সচিব ও আহ্বায়ক হিসেবে৷
ব্যবসায়ী ও তথাকথিত সমাজসেবী এই পরিচয় দিয়ে গোটা হিন্দি একাডেমিকে মার্চেন্ট একাডেমিতে পরিণত করা হয়েছে বলে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন বিশিষ্ট হিন্দি সাহিত্যিক কৃষ্ণবিহারী মিশ্র৷ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, গুণী হিন্দি কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিকদের বাদ দিয়ে এই ধরনের একাডেমি হিন্দি সাহিত্যের উন্নতিতে কোনও কাজে আসবে না৷
মূর্তিদেবী পুরস্কারপ্রাপ্ত কৃষ্ণবিহারী মিশ্র ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত অলোকা সারোগি, হিন্দি অনুবাদ সাহিত্যের অগ্রণী ননী শূর, সুশীল গুপ্তা, প্রভাদেবী খৈতান, দুর্দেবী দাগা, ডঃ কৃপাশঙ্কর চৌবে, ধ্রুবদেব মিশ্র কবি পাষাণ, ড. অমর নাথ, ডঃ জগদীশ্বর চর্তুবেদী, সনাতন কুমার পাণ্ডে, শম্ভুনাথ প্রমুখরা পাত্তাই পান নি নির্চকদের বিচারে৷ দীনেশ বাজাজ, সুলতান সিং- এর মতো তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক ও রাজকমল জহুরির মতো অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসারদের নিয়ে গঠিত হিন্দি একাডেমি রাজ্যের প্রায় দেড় কোটি হিন্দি ভাষাভাষী মানুষকে আহত করেছে বলে মনে করেন কৃষ্ণবিহারী৷

View Post on Facebook · Edit Email Settings · Reply to this email to add a comment.



--
Palash Biswas
Pl Read:
http://nandigramunited-banga.blogspot.com/

No comments:

LinkWithin

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...